আমাদের ডাক্তারগণ

ডাঃ মোঃ শফিউল্ল্যাহ ভূঁইয়া
এম.এ; ডি.এইচ.এম.এস; (বিএইচ.এম.সি) ঢাকা।
আল-রাজী এ্যাজমা রিসার্চ এন্ড ট্রিটমেন্ট সেন্টার এর প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ শফিউল্লাহ ভূঁইয়া। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া থানার অর্ন্তগত টনকী গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৪৯ সালের ১লা মার্চ তারিখে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মৌলভী মোঃ আবরু ভূঁইয়া (রঃ) এবং মাতার নাম মরহুমা আরসের নেছা। মৌলভী মোঃ আবরু ভূঁইয়া একজন ওলিয়ে কামেল সূফী সাধক ছিলেন। ৬৩ বছরের হায়াৎ এর মধ্যে তিনি ৪৯ বছরই টনকী গ্রামের সেন্ট্রাল মসজিদের অবৈতনিক ইমাম ও মোয়াজ্জিনের পবিত্র দায়িত্ব পালন করেছেন।
ডাঃ মোঃ শফিউল্ল্যাহ ভূঁইয়া টনকীর প্রাইমারী স্কুল থেকে লেখাপড়া শেষ করে এলাকার প্রাচীনতম উচ্চ বিদ্যালয় মোগড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সহিত ম্যাট্রিক পাশ করেন। বোর্ড পরীক্ষায় তিনি অত্র স্কুল থেকে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করেন।
নবম শ্রেণীতে অধ্যয়নকালেই তার বাবা আবরু ভূইয়া (রঃ) ইন্তেকাল করেন। ফলে ডাঃ মোঃ শফিউল্ল্যাহ ভূঁইয়ার জীবনে নেমে আসে এক মহা দূর্যোগ। পিতৃহারা অসহায় অবস্থায় মোঃ শফিউল্ল্যাহ ভূঁইয়া আখাউড়া উপজেলায় অবস্থিত শহীদ স্মৃতি কলেজ হতে এইচ.এস.সি এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঐ কলেজ থেকেই স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তী কালে তৎকালীন ঢাকা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হতে এম.এ ডিগ্রী অর্জন করেন।

ডাঃ হাফেজ মোঃ ফখরুদ্দিন রাজী
বি.এ অনার্স (ইংলিশ), এম.এ, আইআইইউসি, চট্টগ্রাম, ডি.এইচ.এম.এস, (বিএইচ.এম.সি) ঢাকা
এ্যাজমা ও এলার্জীতে আক্রান্ত সম্মানীত রোগীগনের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১লা জুন ২০২৫ ইং থেকে আল-রাজী এ্যাজমা রিসার্চ এন্ড ট্রিটমেন্ট সেন্টার এর রোগীর চিকিৎসা কার্যক্রম একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে পরিচালিত হচ্ছে ইনশাআল্লাহ্। নতুন ও পুরাতন রোগীগণকে এই নীতি মালার আওতায় চিকিৎসা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হল। এই নীতিমালার মুল বিষয় হল পূর্ণ কোর্স পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া এবং পথ্য বিধি মেনে ঔষধ সেবন ও ডাক্তারী পরামর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
পূর্ণ কোর্স :- প্রতিটি রোগেরই স্থায়ী বা পূর্ণ আরোগ্যের জন্য একটি সময়সীমা বা কোর্স থাকে। যেমন টি বি রোগের পূর্ণ আরোগ্যের জন্য কমপক্ষে ৬ মাস নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হয়। তেমনই হাঁপানী রোগীরও আদর্শ আরোগ্যের জন্য কমপক্ষে ১ থেকে ২ বৎসর পর্যন্ত নিয়মিত ঔষধ সেবন করে যেতে হয়। পথ্য বিধি:- চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ডাক্তারী পরামর্শ অনুযায়ী পথ্য বিধি (আইসক্রিম, ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার, ধুমপান, মাদক সেবন ইত্যাদি নিষেধ) ১০০% মেনে ঔষধ সেবন ও জীবন পরিচালনা করা। হাঁপানী একটি জটিল ব্যাধি, প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় এই রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্য হয় না। সম্প্রতি আমাদের ২০২৫ ইং সালের এর জরিপে দেখা গেছে যে, পথ্য বিধি মেনে পূর্ণ কোর্স পর্যন্ত ঔষধ সেবন করলে আল্লাহর মেহেরবানীতে এই রোগী সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়।

ডাঃ আলাউদ্দিন সাবের
বি.এ অনার্স (ইংলিশ), আইআইইউসি, চট্টগ্রাম, এম.এ, ডি.এইচ.এম.এস, (বিএইচ.এম.সি) ঢাকা।
এ্যাজমা ও এলার্জীতে আক্রান্ত সম্মানীত রোগীগনের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১লা জুন ২০২৫ ইং থেকে আল-রাজী এ্যাজমা রিসার্চ এন্ড ট্রিটমেন্ট সেন্টার এর রোগীর চিকিৎসা কার্যক্রম একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে পরিচালিত হচ্ছে ইনশাআল্লাহ্। নতুন ও পুরাতন রোগীগণকে এই নীতি মালার আওতায় চিকিৎসা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হল। এই নীতিমালার মুল বিষয় হল পূর্ণ কোর্স পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া এবং পথ্য বিধি মেনে ঔষধ সেবন ও ডাক্তারী পরামর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
পূর্ণ কোর্স :- প্রতিটি রোগেরই স্থায়ী বা পূর্ণ আরোগ্যের জন্য একটি সময়সীমা বা কোর্স থাকে। যেমন টি বি রোগের পূর্ণ আরোগ্যের জন্য কমপক্ষে ৬ মাস নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হয়। তেমনই হাঁপানী রোগীরও আদর্শ আরোগ্যের জন্য কমপক্ষে ১ থেকে ২ বৎসর পর্যন্ত নিয়মিত ঔষধ সেবন করে যেতে হয়। পথ্য বিধি:- চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ডাক্তারী পরামর্শ অনুযায়ী পথ্য বিধি (আইসক্রিম, ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার, ধুমপান, মাদক সেবন ইত্যাদি নিষেধ) ১০০% মেনে ঔষধ সেবন ও জীবন পরিচালনা করা। হাঁপানী একটি জটিল ব্যাধি, প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় এই রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্য হয় না। সম্প্রতি আমাদের ২০২৫ ইং সালের এর জরিপে দেখা গেছে যে, পথ্য বিধি মেনে পূর্ণ কোর্স পর্যন্ত ঔষধ সেবন করলে আল্লাহর মেহেরবানীতে এই রোগী সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়।

হাফেজ মাওলানা ডাঃ মঈন উদ্দিন হাসান
ডি.এইচ.এম.এস, (বিএইচ.এম.সি) ঢাকা
এ্যাজমা ও এলার্জীতে আক্রান্ত সম্মানীত রোগীগনের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১লা জুন ২০২৫ ইং থেকে আল-রাজী এ্যাজমা রিসার্চ এন্ড ট্রিটমেন্ট সেন্টার এর রোগীর চিকিৎসা কার্যক্রম একটি নির্দিষ্ট নীতিমালা অনুসরণ করে পরিচালিত হচ্ছে ইনশাআল্লাহ্। নতুন ও পুরাতন রোগীগণকে এই নীতি মালার আওতায় চিকিৎসা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হল। এই নীতিমালার মুল বিষয় হল পূর্ণ কোর্স পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া এবং পথ্য বিধি মেনে ঔষধ সেবন ও ডাক্তারী পরামর্শ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
পূর্ণ কোর্স :- প্রতিটি রোগেরই স্থায়ী বা পূর্ণ আরোগ্যের জন্য একটি সময়সীমা বা কোর্স থাকে। যেমন টি বি রোগের পূর্ণ আরোগ্যের জন্য কমপক্ষে ৬ মাস নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হয়। তেমনই হাঁপানী রোগীরও আদর্শ আরোগ্যের জন্য কমপক্ষে ১ থেকে ২ বৎসর পর্যন্ত নিয়মিত ঔষধ সেবন করে যেতে হয়। পথ্য বিধি:- চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে ডাক্তারী পরামর্শ অনুযায়ী পথ্য বিধি (আইসক্রিম, ফ্রিজের ঠান্ডা খাবার, ধুমপান, মাদক সেবন ইত্যাদি নিষেধ) ১০০% মেনে ঔষধ সেবন ও জীবন পরিচালনা করা। হাঁপানী একটি জটিল ব্যাধি, প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় এই রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্য হয় না। সম্প্রতি আমাদের ২০২৫ ইং সালের এর জরিপে দেখা গেছে যে, পথ্য বিধি মেনে পূর্ণ কোর্স পর্যন্ত ঔষধ সেবন করলে আল্লাহর মেহেরবানীতে এই রোগী সম্পূর্ণ আরোগ্য হয়।